পোস্টগুলি

পেলের ভবিষ্যদ্বাণী, বিশ্বকাপ জিতবে ব্রাজিল।

ছবি
স্পোর্টস : বিশ্বকাপের ফাইনালের মঞ্চে দেখা যাবে ব্রাজিলকে।  দলের ওপর এমন বিশ্বাস আছে ৩ বারের বিশ্বকাপজয়ী কিংবদন্তী পেলে’র। যদিও ৭৭ বছর বয়সী পেলে মনে করেন, বিশ্বকাপের আগে পর্যাপ্ত সময় পায়নি তিতের ব্রাজিল। এছাড়া বিশ্বকাপে দল বাড়ানো নিয়েও ভিন্নমত আছে তাঁর। দল বাড়লে বিশ্বকাপ মান হারাবে, এমনটাই মনে করেন এই ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তী। বিশ্বকাপ যখন দরজায়, অভ্যর্থনাকারীর বেশে ব্রাজিলকেই বোধহয় মানায় সবচে বেশি। এই একটি দেশ ফুটবলের সর্বোচ্চ আসরকে অনেকটাই নিজেদের করে নিয়েছে। জিতেছে ৫টি শিরোপা। বিশ্বকাপ এলেই তাই ফেবারিটের তালিকায় থাকবে সাম্বার দেশটি, সেটা অনুমিতই। সবচাইতে বেশি যার হাত ধরে বিশ্বকাপ এসেছে, সেই কিংবদন্তী পেলে কিভাবে দেখছেন এবারের আসরকে? বর্তমান ব্রাজিল দলকে নিয়েই বা কতটুকু আশাবাদী তিনি। খোলাখুলি জানিয়েছেন গণমাধ্যমকে। পেলে বলেন, ‘তিতে খুবই ভালো মানের একজন কোচ এবং খেলোয়াড়দের সঙ্গে তার সম্পর্ক খুবই ভালো। তবে বিশ্বকাপের আড়াই-তিন মাস আগেও দল এখনো প্রস্তুত নয়। এমনকি তিতে এখনো দল গোছাতে পারেনি। বিষয়গুলো জটিল হলেও আমি বিশ্বাস করি এসব কাটিয়েই বিশ্বকাপের ফাইনালে পৌঁছবে ব্রাজিল।’ আরেকটি

বিশ্বজুড়ে বন্ধু দিবস।

প্রতি বছর আগস্ট মাসের প্রথম রোববারে সারা বিশ্বজুড়ে বন্ধু দিবস পালন করা হয় । কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না বন্ধু দিবস কখন কিভাবে এলো। বন্ধু দিবসের ইতিহাস নিয়ে বির্তক থাকলেও জানা যায় ১৯৩৫ সালে আগস্টের প্রথম শনিবার যুক্তরাষ্ট্র সরকার এক ব্যক্তির মৃত্যুদ্ন্ড কার্যকর করে। আর বন্ধু হারানোর দুঃখে পরদিনই তার এক বন্ধু আত্নহত্যা করে। ঘটনাটি বেশ চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে সমগ্র পৃথিবীতে। বিতর্কিত বন্ধু দিবসঃ ক) ১৯১৯ সাল থেকেই শুভেচ্ছা কার্ড প্রস্তুতকারক Joyce Hall উৎসাহে বন্ধু দিবস পালিত হচ্ছিল। কিন্তু Joyce Hall সময়ে দিবসটি পালনের ক্ষেত্রে ঠিক সেভাবে জনপ্রিয়তা পায়নি। [সুত্রঃ ইউএনআরআইসি ] খ) ১৯৫৮ সালের গোড়া দিকে দিবসটি প্রথম পালিত হয় প্যারাগুয়ে রাষ্ট্রে। পর্যায়ক্রমে দিবসটি দক্ষিন আমেরিকার বিভিন্ন রাষ্ট্রে পালন করা শুরু হয়। [সুত্রঃ উইকিপিডিয়া ] গ) বন্ধুর জন্য বন্ধুর ঐ আত্মত্যাগকে সম্মান জানাতে ২০১১ সালের ২৭শে এপ্রিল UN UN General Assembly তে ১৯৩৫ সালের আগস্ট মাসের প্রথম রোববারকে বন্ধু দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত নেয়। তখন বেশকিছু দেশ বন্ধুত্ব দিবসের সংস্কৃতিকে গ্রহণ করে নেয়। [সুত্রঃ জাতিসং

বিশ্বকাপের জানা-অজানা

বিশ্বকাপের জানা-অজানা ১. ১৯৫৪ সালের বিশ্বকাপ থেকে প্রথমবার ফুটবলারদের জার্সিতে নম্বর দেওয়া শুরু হয়। ২. ব্রাজিলই একমাত্র দেশ যারা প্রতিটি বিশ্বকাপের মূল পর্বে খেলেছে। ৩. ফুটবল বিশ্বকাপে ফ্রান্সের কিংবদন্তি ফুটবলার জিনেদিন জিদান মোট ছয়টি কার্ড দেখেছেন। যার মধ্যে দু'টি লাল কার্ডও রয়েছে। ৪. রেফারির গণনার ভুলে দু'টি হলুদ কার্ড দেখেও ২০০৬ বিশ্বকাপে মাঠে ছিলেন ক্রোয়েশিয়ার জোসিপ সিমুনিচ। তবে রেফারি গ্রাহাম পোল পরে সিমুনিচকে আরও একটি হলুদ কার্ড দেখানোর পর তাকে মাঠ ছাড়তে নির্দেশ দেন। অর্থাৎ দু'টি নয় তিনটি হলুদ কার্ড দেখার পর মাঠ ছাড়েন সিমুনিচ। ৫. বিশ্বকাপের ইতিহাসে ৯ নম্বর জার্সির ফুটবলাররাই সবচেয়ে বেশি সংখ্যাক গোল করেছেন। ৬. বিশ্বকাপের ইতিহাসে সবচেয়ে কম বয়সে গোল করার কৃতিত্ব দেখান ব্রাজিলের কিংবদন্তি পেলে। ১৯৫৮ বিশ্বকাপে পেলে মাত্র ১৭ বছর ২৩৯ দিন বয়সে প্রথম গোল করেন। এই রেকর্ড আজও কেউ ভাঙতে পারেননি। ৭. ১৯৯০ সালে প্রথমবার বিশ্বকাপ ফুটবলের মূলপর্বে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এরপর থেকে তারা সবকটি বিশ্বকাপের মুলপর্বে খেলেছে

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জন্য ১৫ জনের দল ঘোষণা করল ভার আসন্ন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জন্য ১৫ জনের দল ঘোষণা করল ভারত। দলে চোট সারিয়ে ফিরলেন রোহিত শর্মা। ফিরে এলেন শিখর ধাওয়ানও। বিশ্রাম নিয়ে ফের দলে ফিরলেন মহম্মদ শামিও। এক ঝলকে দেখে নিন, কে কে সূযোগ পেলেন ভারতীয় দলে। আরও পড়ুন নারিনের দ্রুততম হাফ সেঞ্চুরিতে প্লে অফে কেকেআর ১) রোহিত শর্মা ২) শিখর ধাওয়ান ৩) বিরাট কোহলি (অধিনায়ক) ৪) কেদার যাদব ৫) মণীশ পাণ্ডে ৬) মহেন্দ্র সিং ধোনি (উইকেটরক্ষক) ৭) যুবরাজ সিং ৮) রবীন্দ্র জাদেজা ৯) হার্দিক পাণ্ডিয়া ১০) ভূবনেশ্বর কুমার ১১) উমেশ যাদব ১২) যশপ্রীত বুমরাহ ১৩) অজিঙ্কা রাহানে ১৪) রবিচন্দ্রন অশ্বিন ১৫) মহম্মদ শামি আরও পড়ুন শুধু গুজরাটের কাছে হারাই নয়, আরও খারাপ খবর কিংস ইলেভেনে পাঞ্জাবের জন্য