বিশ্বকাপের জানা-অজানা
বিশ্বকাপের জানা-অজানা
১. ১৯৫৪ সালের বিশ্বকাপ থেকে প্রথমবার
ফুটবলারদের জার্সিতে নম্বর দেওয়া শুরু হয়।
২. ব্রাজিলই একমাত্র দেশ যারা প্রতিটি
বিশ্বকাপের মূল পর্বে খেলেছে।
৩. ফুটবল বিশ্বকাপে ফ্রান্সের কিংবদন্তি
ফুটবলার জিনেদিন জিদান মোট ছয়টি কার্ড
দেখেছেন। যার মধ্যে দু'টি লাল কার্ডও
রয়েছে।
৪. রেফারির গণনার ভুলে দু'টি হলুদ কার্ড
দেখেও ২০০৬ বিশ্বকাপে মাঠে ছিলেন
ক্রোয়েশিয়ার জোসিপ সিমুনিচ। তবে
রেফারি গ্রাহাম পোল পরে সিমুনিচকে
আরও একটি হলুদ কার্ড দেখানোর পর তাকে
মাঠ ছাড়তে নির্দেশ দেন। অর্থাৎ দু'টি নয়
তিনটি হলুদ কার্ড দেখার পর মাঠ ছাড়েন
সিমুনিচ।
৫. বিশ্বকাপের ইতিহাসে ৯ নম্বর জার্সির
ফুটবলাররাই সবচেয়ে বেশি সংখ্যাক গোল
করেছেন।
৬. বিশ্বকাপের ইতিহাসে সবচেয়ে কম বয়সে
গোল করার কৃতিত্ব দেখান ব্রাজিলের
কিংবদন্তি পেলে। ১৯৫৮ বিশ্বকাপে পেলে
মাত্র ১৭ বছর ২৩৯ দিন বয়সে প্রথম গোল
করেন। এই রেকর্ড আজও কেউ ভাঙতে
পারেননি।
৭. ১৯৯০ সালে প্রথমবার বিশ্বকাপ ফুটবলের
মূলপর্বে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পায়
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এরপর থেকে তারা
সবকটি বিশ্বকাপের মুলপর্বে খেলেছে।
৮. ১৯৮৬ সালের বিশ্বকাপ আয়োজনের সুযোগ
পেয়েছিল কলোম্বিয়া। কিন্তু শেষ পর্যন্ত
পরিকাঠামো তৈরি করেত না পারায়
কলোম্বিয়ার পরিবর্তে সেবারের
বিশ্বকাপের আয়োজন করে মেক্সিকো।
৯. ১৯৬৬ সালের ইংল্যান্ড বিশ্বকাপ থেকে
ম্যাসকটের ব্যবহার শুরু হয়।
১০. ১৯৫০ ব্রাজিল বিশ্বকাপে রাজনৈতিক
কারণে জার্মানি ও জাপানকে খেলতে
দেওয়া হয়নি। ভারতকে সেবার বিশ্বকাপে
খেলার জন্য ডাকা হয়। কিন্তু ফিফার নিয়ম
মেনে বুট জোগাড় করতে না পারায় ভারতের
সেই বিশ্বকাপে আর খেলা হয়নি।
১১. ১৯৩০ উরুগুয়ে বিশ্বকাপে একটি ম্যাচে
মাত্র ৩০০ জন দর্শক খেলা দেখতে আসেন।
১২. ১৯৩০ সাল থেকে ১৯৫৮ সালের বিশ্বকাপ
পর্যন্ত মেক্সিকো টানা ৯টা ম্যাচ হারে।
১৩. ১৯৯০ ইতালি বিশ্বকাপে গ্যারি
লিনেকার গ্রুপ পর্বের প্রথম ম্যাচে
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ চলাকালীন
প্যান্টে প্রসাব করে ফেলেন!
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন